Sale!

আফিয়া সিদ্দিকী | গ্রে লেডী অব বাগরাম

5.00 out of 5 | 6 Ratings | 6 Reviews

 220  176 You Save  44 (20%)

সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে চলা কথিত যুদ্ধের নামে ড. আফিয়া সিদ্দিকীকে ২০০৩ সালে তিন সন্তানসহ আইএসআই অপহরণ করে এফবিআই এর হাতে তুলে দেয়। অপহরণের পর থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানের বিভিন্ন কারাগারে... See More
(6 customer reviews)
Edition:
10th Edition 2021
Number of Pages:
145
Language:
Bengali
Binding:
Paperback
ISBN:
978-984-34-6698-3

সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে চলা কথিত যুদ্ধের নামে ড. আফিয়া সিদ্দিকীকে ২০০৩ সালে তিন সন্তানসহ আইএসআই অপহরণ করে এফবিআই এর হাতে তুলে দেয়। অপহরণের পর থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানের বিভিন্ন কারাগারে আফিয়া সিদ্দিকীকে পাশবিক, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। এরপর তাকে আফগানিস্তানে নাটকীয়ভাবে গ্রেফতার দেখানো হয়। ২০১০ সালে মার্কিন আদালতে অন্যায়ভাবে ৮৬ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আফিয়া সিদ্দিকী: গ্রে লেডি অব বাগরাম বইটি আফিয়ার জীবনকর্ম, অপহরণ, গ্রেফতার নাটক, সন্তানদের অবস্থা, মামলা, কারাদণ্ড এবং বর্তমান অবস্থা নিয়ে লেখা।

6 reviews for আফিয়া সিদ্দিকী | গ্রে লেডী অব বাগরাম

  1. Mohammad Erfan Ullah

    আমাদের বোনদের আফিয়া সিদ্দিকীর এই ইতিহাস জানা উচিত। বিশেষ করে আমার বোনদের। আমাদের বেপর্দাশীল টিকটকার বোনদের উচিত এই বইটা পড়া। আপনাদের সামর্থ্য থাকলে কিনে নিজের বোন, চাচাতো বোনদেরকে হাদিয়া দিবেন। বর্তমান যুগে এই বইটা তাদের পড়া উচিত।

  2. md hasib

    আফিয়া সিদ্দিকী কে ছিলেন এবং কখন কোথায় কিভাবে গুম হয়েছেন এবং বর্তমানে কোথায় আছেন। মোট কথা আফিয়া সম্পর্কে সহজে জানার ভালো একটি বই।

  3. shamil abdullah

    A good books. It’s for evryone. A great lady of bagrum. Thanks projonmo team.

  4. sultan

    কমবেশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনের খবর যারা রাখেন, তারা আফিয়া সিদ্দিকীকে চিনে থাকবেন। আর যারা নাম শুনেছেন, কিন্তু খুব বেশি চেনেন না, তারা বইটিতেই তার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি পাবেন। আফিয়া সিদ্দিকী একেবারেই যাদের কাছে অচেনা, তাদের জন্য এটুকু বলছি- ড.আফিয়া সিদ্দিকী একজন পাকিস্তানি নাগরিক, যিনি তার লেখাপড়া এবং পরিণত বয়সের অনেকটা সময়ই কাটিয়েছেন আমেরিকাতে। ২০০৩ সালের মার্চ মাসে করাচি থেকে ইসলামাবাদে যাওয়ার সময় আফিয়া তার তিন সন্তানসহ নিখোঁজ হন। কথিত আছে, তিনি মূলত পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কর্তৃক অপহৃত হন। পরবর্তীতে ৯/১১ এর সূত্র ধরে তাকে জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগে আমেরিকানদের হাতে তুলে দেয়া হয় এবং পরবর্তীতে ছিয়াশি বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে আফিয়ার ওপর আমেরিকান কর্তৃপক্ষের অমানবিক নির্যাতনের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। অধিকাংশ তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে সাধারণ মানুষের ধারণা জন্মে ড.আফিয়ার ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা অভিযোগ চাপিয়ে দেয়া হয়েছে, পাকিস্তান ও আমেরিকান সরকারের অভ্যন্তরীণ কিছু জটিল বিষয় এর সঙ্গে সম্পৃক্ত। এর পর থেকেই আফিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন আন্দোলন শুরু হয় ভার্চুয়াল জগতে। বইটি আফিয়ার ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে বর্তমান অবস্থা পর্যন্ত বিভিন্ন তথ্যে সমৃদ্ধ। বইটির অধিকাংশ তথ্যই বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সামাজিক মাধ্যম থেকে নেয়া। আফিয়া সিদ্দিকীর বোন ড.ফাওজিয়া সিদ্দিকীসহ তার পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট আরও অনেকের সাক্ষাৎকারও সংযুক্ত রয়েছে বইটিতে। আফিয়া সিদ্দিকীর গ্রেফতারের ইস্যু নিয়ে কারও জানার আগ্রহ থাকলে তার জন্য আর্দশ একটি মাধ্যম হতে পারে এই বই। প্রচ্ছদ, বাইন্ডিং, প্রিন্টিং- সব মিলিয়ে বইটি মানসম্মত। বিশেষ করে বইটির বেশিরভাগই অনুবাদ করা, সেক্ষেত্রে অনুবাদও বেশ উঁচুমানের। প্রত্যেকটি রিভিউতে আমি চেষ্টা করি পাঠকের ধরণ অনুযায়ী বইয়ের উপযোগিতা নির্ধারণ করার। তারই সূত্র ধরে বলব, এই বইটি যথেষ্ট তথ্যবহুল, তাই স্বাভাবিকভাবেই ধৈর্য ধরে পড়তে হবে। বিশেষ করে বইটিতে সংযুক্ত বিভিন্ন ব্যক্তির সাক্ষাৎকার ঘুরেফিরে একই বিষয়কেন্দ্রীক হওয়ায় সাধারণ ফিকশনপ্রেমী পাঠকরা বিরক্ত হবেন কিছুটা। আর আফিয়া সিদ্দিকীর জীবন সম্পর্কে সামগ্রিক একটি ধারণা পেলেও বইটির মূল আলোচ্য বিষয় আফিয়ার গ্রেফতার এবং বন্দিজীবন। তাই কেউ যদি ব্যক্তি আফিয়ার খুঁটিনাটি বিষয় বিশদভাবে জানার জন্য বইটি কেনেন, তাহলে হতাশ হবেন। সামগ্রিকভাবে একটি বহুল আলোচিত ইস্যুকে নিয়ে লেখা তথ্যসংবলিত গোছানো বই এটি।

  5. sabbir

    আফিয়া সিদ্দিকী। একজন মা, একজন নারী, একজন কারবন্দী। ‘ওয়ার অন টেররে’র নামে চলা সন্ত্রাসবাদের বলি এক উচ্চশিক্ষিত নারী। ২০০৩ সালে তিন সন্তানসহ আফিয়া সিদ্দিকীকে অপহরণ করে পাকিস্তানি গোয়েন্দাবাহিনী। এরপর তুলে দেয় যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই এর হাতে। ৫ বছর আফগানিস্তানের বাগরাম কারাগারে নির্যাতনের পর ২০০৮ সালে নাটকীয় ভাবে গ্রেফতার দেখানো হয়। এরপর আমেরিকায় নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। বিচারের নামে চলা এক প্রহসনে ২০১০ সালে ৩৮ বছর বয়সী আফিয়াকে ৮৬ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। বাগরাম থেকে কার্সয়েল জেলখানা সবখানেই তার উপর শারিরিক, মানসিক ও যৌন নির্যাতন করা হয়। ‘আফিয়া সিদ্দিকী: গ্রে লেডি অব বাগরাম’ বইটি আফিয়ার জীবনকর্ম, অপহরণ, গ্রেফতার নাটক, সন্তানদের অবস্থা, মামলা, কারাদণ্ড এবং বর্তমান অবস্থা নিয়ে লেখা। বই – আফিয়া সিদ্দিকী : গ্রে লেডি অব বাগরাম সংকলন – টিম প্রজন্ম

  6. anirban

    প্রিয় বোন আফিয়া সিদ্দিকীকে নিয়ে এই প্রথম বাংলায় কোন বই পড়লাম। বইটি আপনার পাথর হৃদয়কেও অশ্রুজলে ভিজিয়ে কাদামাটি করে দিতে পারে… খুবই জরুরী একটি বই…

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *